শুক্রবার, ২১ নভেম্বর ২০২৫, ১১:২৫ পূর্বাহ্ন

News Headline :
পাবনায় “তারুণ্যের উৎসব ২০২৫”: আন্তঃকলেজ ফুটবল টুর্নামেন্টের মধ্য দিয়ে নবাগত জেলা প্রশাসকের কর্মদিবস শুরু!! গোবিন্দগঞ্জে ত্যাগী নেতাদের মাঝে বিএনপির চূড়ান্ত মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে বিক্ষোভ ১২০ শিক্ষার্থীদের পথচলা পুরাতন কাঠের তৈরি সাঁকো ভাঙ্গলেই সমস্যা হবে শেরপুরে নোবেল বিজয়ী প্রতিষ্ঠান গ্রামীণ ব্যাংকে দুর্বৃত্তদের আগুন লাগানোর চেষ্টা মাদক সমাজের ক্যান্সার এটা প্রতিরোধে প্রশাসনের অনিহা-শিমুল বিশ্বাস গণমাধ্যমে বিকৃত তথ্য প্রচার ইসলামপুরে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীর পক্ষ থেকে প্রতিবাদী ব্রিফিং কৃষি অফিসের সামনে থেকে প্রণোদনার সার-বীজ পাচার রাজনৈতিক দলের পদধারী কেউ প্রেসক্লাবের কার্যনির্বাহী কমিটির কোনো পদে থাকতে পারবে না-সারজিস আলম গাবতলীতে এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রের দাবিতে শিক্ষার্থীদের রাস্তা অবরোধ এই জনপদকে যারাই পদদলিত করেছে বাঙ্গালি তাদের বিরুদ্ধে রুখে দাড়িয়েছে-শিমুল বিশ্বাস

উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তার (ভারপ্রাপ্ত) বিরুদ্ধে সৌরভের মায়ের সংবাদ সম্মেলনঃ সুষ্ঠু তদন্তেদর দাবী

Reading Time: 2 minutes

ত্রিপুরারী দেবনাথ তিপু, মাধবপুর:
হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) দ্বীজেন্দ্র চন্দ্র আচার্য‍্যের ওপর হামলাকারী সৌরভ পাঠানে’র মা তাহমিনা বেগম তার মেয়েসহ কয়েকজন শিক্ষিকার বদলীর জন্য দাবিকৃত টাকা নিয়ে কাজ না করে হয়রানি ও দুর্ব্যবহার করায় ক্ষোভ ও অভিমান থেকে তার ছেলে এ কাজ করেছে দাবি করে সাংবাদিক সম্মেলন করেন। শনিবার ২৯ এপ্রিল রাত সাড়ে ১০ টায় তার নিজ বাসভবনে এক সাংবাদিক সম্মেলনে তিনি বলেন,আমার মেয়ে আফরিনা আজিজুন্নাহার শাম্মী মাধবপুর উপজেলার হ‍রিশ‍্যামা সরকারি প্রাথমিক বিদ‍্যালয়ের সহকারি শিক্ষক হিসেবে কর্মরত থাকা অবস্থায় সরকারি বিধি মোতাবেক ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় বদলী হয়। আমার স্বামী জীবিত না থাকায় এবং সে গর্ভবতী হওয়ায় তার ছোট ভাই ঢাকা কলেজের অনার্স ১ম বর্ষের ছাত্র সৌরভ পাঠানকে নিয়ে অফিসিয়ালি যোগাযোগ রক্ষা করে আসছে। গত ৩ এপ্রিল আমার মেয়ে ও তার ৪ সহকর্মী শিক্ষা অফিসে শিক্ষা কর্মকর্তা দ্বীজেন্দ্র চন্দ্র আচার্য‍্যের কাছে তাদের বদলির বিষয়টি জানায় এবং রিলিজ অর্ডার দেয়ার জন্য বললে তিনি কিছু না বলে বাসায় চলে যান। আবারও ৪ তারিখ গেলে তিনি তাদের বলেন তোমাদের বদলি হয়েছে তাতে আমার লাভ কি? সে জানায় আর্থিকভাবে অর্ডার আসেনি তাই আমি রিলিজ অর্ডারে স্বাক্ষর করতে পারব না। সে সময় তারা উনাকে চা নাস্তা খাওয়ার জন্য প্রত‍্যেকে এক হাজার টাকা করে দেয়। তা গ্রহণ করেন তিনি বলেন জেলা শিক্ষা কর্মকর্তাকে নিয়ন্ত্রণ করতে মোটা অংকের টাকা লাগবে। এ সময় তাৎক্ষণিক ভাবে জনৈক শিক্ষিকা ১০ হাজার টাকা উনার হাতে দিয়ে আসে। শিক্ষা কর্মকর্তা দ্বীজেন্দ্র চন্দ্র আচার্য‍্য’র দাবিকৃত আমার মেয়েসহ বাকী ৪ শিক্ষিকার ৪০ হাজার টাকা সৌরভের মাধ্যমে হবিগঞ্জ বাসায় তার কাছে দিয়ে আসে। পর্ববতীতে ৬ তারিখ বিকাল ৩টার দিকে তিনি রিলিজ অর্ডারে স্বাক্ষর করেন। কিছু দিন পর জনৈক শিক্ষিকার কাছে টাকা পায়নি বলে দাবি করেন। এ সংবাদ আমার ছেলে পেয়ে ক্ষোভে ওই দিন বিকালে টাকা দেয়া নেয়া নিয়ে শিক্ষা কর্মকর্তার সঙ্গে রাস্তায় কথা কাটাকাটি ও হাতাহাতি হয়। এ ঘটনায় আমি আমার ছেলের আচরণে দুঃখ প্রকাশ করছি। কারা এর পিছনে জড়িত তাদের মূল রহস্য উদঘাটন এবং শিক্ষা কর্মকর্তার এহেন আচরণ তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব‍্যবস্থা নিতে উধর্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে দাবি জানাচ্ছি।

Please Share This Post in Your Social Media

Design & Developed BY Hostitbd.Com